মঙ্গলবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১২

ফ্রি ইন্টারনেট ব্যবহার করা

## ৩ মাসে ৯০০ মেগা
। ##

৩ মাসে ৯০০ মেগা
ইন্টারনেট ফ্রি ।
জিপি কে বাশঁ দেওয়ার
আরেকটা ট্রিক ।
আর দেরি নয় ।
এখনি আপনার জিপি
নাম্বার থেকে 4724
নাম্বার এ ডায়াল
করুন(ভয় নেই
কোনো টাকা কাটবে না)
ব্যাস কলটি না
কাটা পর্যন্ত
অপেক্ষা করুন ।
এবং একমাস পর
উপভোগ করুন 300
MB ডাটা।
আপনি পর পর 3 মাস
300 MB ডাটা পাবেন।
এবং সাথে পাবেন 3 মাস MISSCALL
ALERT & CALL
BLOCK SERVICE.

প্রসঙ্গঃ মেরী ক্রিসমাস

আসসালামু আলাইকুম,
আজকে একটি গুরুতবপুর্ণ বিষয় আপনাদের অবগতির জন্য উপস্থাপন করলাম। আশা করি সবাই সচেতন হবেন।

"ধর্ম যার যার, উৎসব সবার" - এটা মুসলিমদের জন্য প্রযোজ্য নয়। একজন মুসলিম যদি ক্রিসমাসের শুভেচ্ছা বিনিময় করে কোন খ্রিষ্টানকে "মেরী ক্রিসমাস" বলে তার মানে সে একথা মেনে নিল যে ঈসা (আঃ) বা যীশু বা জিসাস আল্লাহর পুত্র (নাউযুবিল্লাহ) যা কিনা "শিরক"। আর আল্লাহ্‌ পবিত্র কুরআনে স্পষ্টভাবেই বলেছেন যে তিনি শিরকের গুনাহ মাফ করবেন না,

নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন না, যে লোক তাঁর সাথে শরীক করে। তিনি ক্ষমা করেন এর নিম্ন পর্যায়ের পাপ, যার জন্য তিনি ইচ্ছা করেন। আর যে লোক অংশীদার সাব্যস্ত করল আল্লাহর সাথে, সে যেন অপবাদ আরোপ করল। [সূরা আন-নিসাঃ ৪৮]

একজন মুসলিম কি তাহলে তার খ্রীষ্টান সহপাঠী/প্রতিবেশীর ভালো চাইবেনা? নিশ্চয়ই চাইবে। ভাল চাওয়ার প্রথম কাজটাই হবে তাকে আল্লাহর একত্ববাদ বোঝানো, তাকে সে দিকে আহবান জানানো। আল্লাহ্‌ তা'আলা আমাদের সকল প্রকার কুফর-শিরক-বিদ'আত থেকে বেঁচে থাকার তৌফিক দান করুন। আমীন।
 
নিজে সচেতন হন, অন্যকে সচেতন করুন।

শনিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০১২

ওয়েব ডিজাইন এর ৫ টি বই,রাখুন আপানার সংগ্রহে কাজে লাগবে।

আসসালামুয়ালাইকুম,আশা করি ভালো আছেন সবাই। অনেকে ভাল নেই, কারন আর কি অবরোধ। তবে আমি ভালই আছি কারন ক্যাম্পাস বন্ধ শুধু ঘুমাব আর ঘুমাব।
যাই  হোক কাজের কাজ করি,আজকে আমি কিছু   ওয়েব ডেভলোপমেণ্ট এর  ই-বুক আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।   যা হয়ত আপনাদের কজে লাগতে পারে আবার নাও লাগতে পারে লাগলে নামায় রাখবেন আপনার হার্ডডিস্কে ।যদিও বই ৫ টি ইংলিশ এ তারপর অনেক সহজ ভাষায় লিখিত।ঝটপট নামিএ রাখুন । ডাউনলোড লিঙ্ক :-
Web Design in 7 Days:-
Download here
Website-Development  A to Z-for Beginners-
Download here
Create Your Own Website In-30 Minutes and Succeed:-
Download here
Developing  Web Pages Using HTML:-
Download here
How to  Create-a Blog-with Your Own Domain in 45 Minutes-Even-If You-Have Zero Web-Design:-
Download here
পরের টিউন এ  কিছু সুন্দর সুন্দর টেম্পলেট আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব।

সাধারণ চশমার দিন ফুরালঃ আসছে গুগল চশমা !!!

গুগল সম্প্রতি তাদের একটি নতুন প্রজেক্ট ঘোষনা করেছে যার নাম গুগল গ্লাস (google glass) বা গুগল চশমা। গুগল গ্লাস চশমার মতই কাজ করবে এবং স্মার্টফোনের মত বিভিন্ন তথ্যাবলী ফুটিয়ে তুলবে চোখের সামনে । ধারণা করা হচ্ছে   গুগল গ্লাস আমাদের কাজের প্রক্রিয়াকেই অনেক পরিবর্তন করবে।আসুন জেনে নিই গুগল গ্লাসের কিছু ব্যবহার যা আপনাকে সাহায্য করবেঃ
১।ভার্চুয়াল আলোচনাঃ  ধরুন আপনি গুগল গ্লাস পড়ে একটি খালি কনফারেন্স রুমে বসে আছেন। গুগল গ্লাসের মাধ্যমে আপনি প্রত্যেক virtual participant দের video projection দেখতে পারবেন। এছাড়াও  তাদের কথাবার্তা রেকর্ড করতে পারবেন এবং প্রয়োজনীয় তথ্যাবলীও দেখতে পারবেন। গুগল গ্লাস আপনার পার্সোনাল এসিস্টেন্ট হিসেবে কাজ করবে।
Google_Glass
Google Glass
২।Scanner  হিসেবেঃ গুগল গ্লাস যেকোন ডকুমেন্টকে Scan করে আর্কাইভে রাখতে পারে। এটি কয়াক সেকেন্ড পর পর automatically  নিঃশব্দ ছবি তুলে সংরক্ষন করতে পারে।
৩। Fact Checker হিসেবেঃ  গুগল গ্লাস একটি তাৎক্ষনিক উইকিপিডিয়ার মত কাজ করতে পারে।কোন  topics বা product এর উপর যখন আপনি কথা বলবেন তখন আপনা আপনি গুগল গ্লাসের side display তে ঐ সংক্রান্ত তথ্যাবলী প্রদর্শিত হবে।
৪।ভ্রমনের সঙ্গীঃ ভ্রমনেও আপনার সাথে আছে গুগল চশমা। এটি আপনাকে  আপনার গাড়ির কাছে যাবার পথ দেখিয়ে দিবে। আপনার ফ্লাইট বিলম্বিত হলেও জানিয়ে দিবে। আপনি বিমানে বসে বসে বন্ধুদের সাথে chat  করতে পারবেন।
কি এখনই গুগল চশমা কিনার কথা ভাবতে শুরু করেছেন???

ফরমালিন খাবার থেকে রক্ষার সহজ নিয়মাবলী,

ফরমালিন খাবার থেকে রক্ষার সহজ নিয়মাবলী
ফল : যে কোন প্রকার ফল খাওয়ার আগে ১ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে ।
এরপর ভালো করে পরিস্কার করে খেতে হবে ।
সবজি : রান্না করার আগে হালকা গরম পানি ও লবন মিশিয়ে ১০/১৫ মিনিট মিঃ
রেখে দিতে হবে । তারপর ধুয়ে রান্না করতে হবে ।
মাছ-মাংস : রান্না করার আগে ভিনেগার ও পানি মিশিয়ে ১০/১৫ মিনিট মিঃ
রেখে দিতে হবে । তারপর ধুয়ে রান্না করতে হবে ।

অপ্রয়োজনীয় কিছু ক্ষুদ্র সফটওয়্যার।কাজে লাগবে না তবুও দেখে নিন।বলা তো যায় না।

সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা।টিউন করবো বলে ছুটি করেছি সেই দুপুর দু'টার সময় (স্থানীয় সময়)কিন্তু একাজ ওকাজ সেরে বাসায় ফিরে বসতে বসতে ছয়টা বেজে গেলো।ভেবেছিলাম আজ আর টিউন করবো না কিন্তু গতকালই ফেবুতে কথা দিয়েছিলাম টিউন করবো আর তাই উপায় নেই গোলাম হোসেনের :-D
অনেক বক বক করবো না।শুধু কাজের(কিংবা অকাজের) ছোট্ট কয়েকটি সফটওয়্যার শেয়ার করে নীরবে বিদায় নেবো।যারা ভালোবাসেন সফটওয়্যারকে তারা নীচের দিকে অগ্রসর হোন।তেমন কিছু দেবার নেই কিন্তু কথা যে দিয়েছি তাই কিছু তো দিতেই হবে।দেখা যাক কি দেই।

YAMICSOFT WINDOWS 8 MANAGER


উইন্ডোজ ৮ যখন এসেই গেছে তখন সাথে ম্যানেজার তো দিতেই হবে।অতীতেও দিয়েছি সেভেন,ভিস্তা এবং এক্সপি'র জন্য।এবার এইট এর জন্যেও দিলাম।যারা উইন্ডোজ এইট ব্যবহারকারী তারা নিশ্চয়ই উপকৃত হবেন।আসুন সংক্ষিপ্ত আকারে জেনে নেই কি কি করতে পারবেন এই ম্যানেজার সাহেবকে দিয়ে।
দ্রুততার সাথে ষ্টার্টআপ এবং শুট ডাউন,অপ্রয়োজনীয় ফাইল খুঁজে বের করা কিংবা ডুপ্লিকেট ফাইল ডিলেট করা,ফিক্স রেজিষ্ট্রি,ডিফ্রাগমেন্ট করা,জাঙ্ক ফাইল পরিষ্কার,ডিজেবল সিষ্টেম আপডেট এবং এরোর রিপোর্ট সহ আরো বহুকিছু করতে পারবেন।আরো বিস্তারীত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
যারা ডাউনলোডে আগ্রহী তারা নামিয়ে নিতে পারেন মাত্র ৯ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যারটি।

ডাউনলোড
ইন্সটল করুন।শেষে যখন সিরিয়াল চাইবে কি'কি'জেন খুলুন এবং প্রথমে patch executable তে ক্লিক করে কনফার্ম হয়ে নিন প্যাচ সাক্সেস হয়েছে কি না।এরপর ইউজার নেম এবং সিরিয়াল নাম্বার কপি করে পেষ্ট করুন।প্রয়োজনে সব ওকে করার আগে আবার প্যাচ রান করুন।


আশা করছি সকলেই সফল হবেন।আমার প্রথমবার কাজ হয়নি।আনইন্সটল করে পরেরবার হয়েছে।সমস্যা আপনার ক্ষেত্রেও করতে পারে।

PROXY SWITCHER PRO (portable)HIDE IP


কত রকমের সফটওয়্যার দিয়ে আইপি হাইড করতে চাইলেন হয়েছে কি?না হয়নি।বাজারে ক্র্যা (ক) করা সেসব সফটওয়্যার ইন্সটল করে ফুলভার্সন করলেও ইন্টারনেটে সার্চ দিলেই আপনার আসল আইপি বের হয়ে যাবে।তাহলে কি আইপি হাইড করার কোন উপায় নেই?আছে।আসুন জেনে নেই কিভাবে।১০০% আইপি হাইড হবে।
প্রথমে আগে ডাউনলোড করে নিন কিবলেন মাত্র ৫ মেগাবাইটের এই পোর্টেবল সফটওয়্যারটি কি বলেন?

ডাউনলোড
এরপর সফটওয়্যারটি মাউস দিয়ে টেনে ডেস্কটপে নিন।এবার খুলতে চেষ্টা করুন।এরোর দেখাবে।চেষ্টা করুন ।করতেই থাকুন।হ্যাঁ ৪/৫ বার চেষ্টার পর খুলবে।এবার যে পেজ খুলবে next ক্লিক করুন।এরপর নীচের মত পেজ খুলবে। দেখানো জায়গায় সিলেক্ট করে finish এ ক্লিক করুন।সফটওয়্যারটি লোড হবে এবং বেশ সময় নিয়ে বিভিন্ন দেশের আইপি লোড হবে।

আইপি লোড হবার পরে যে কোন দেশের আপিতে ক্লিক করুন।এবার ব্রাউজারে গিয়ে দেখুন খোলে কি না।যদি না খোলে তবে অন্যদেশের অন্য আইপিতে ক্লিক করুন।এবার যদি ব্রাউজার খোলে তবে সার্চ দিয়ে দেখুন আইপি সত্যি সত্যি হাইড হয়েছে কি না।



আমি বিভিন্নভাবে পরিক্ষা করে দেখেছি আইপি সত্যি সত্যি হাইড হয় কি না।অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে হাইড হয়।সফটওয়্যারটি খোলার পর হেল্প এ গিয়ে ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে নিতে পারেন কিভাবে কি করতে হবে।আরো যা যা করা যাবে
বিস্তারিত তথ্যের জন্য এখানে ক্লিক করুন এবং জেনে নিন যা জানার।

PORTRIT PLUS (photoshop plusin)


ফটোশপের বাবুরা বলতে পারবেন এর ব্যবহার।বোধহয় নাক,মুখ,চোখের সাইজ টেনেটুনে ঠিক করার প্লাগইন।ডাউনলোড করুন নীচে থেকে।মাত্র ১৫ মেগাবাইট।

ডাউনলোড
ইন্সটল করুন।শেষ হলে প্যাচ ফাইলটি /c drive/programs/adobe/pohotoshop/plug-ins/arcsoft/portrit plus/bin এ ঢুকিয়ে ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন।কাজ শেষ।এবার আপনার ফটোর দোকান খুলে দেখুন কাজ হয়েছে কি না।বিস্তারীত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

আশা করছি ফটোশপ ব্যবহারকারীরা উপকৃত হবেন।আজ এ পর্যন্তই।ভালো থাকবে।অনেক ভালো ||| আল্লাহ হাফেজ |||

বিশ্বের সবচেয়ে বড় একুরিয়াম-Georgia Aquarium

সালাম সবাইকে । কেমন আছেন আপনারা? আজকে আমরা পরিচিত হব বিশ্বের সবচেয়ে বড় একুরিয়ামটির সাথে ।
একুরিয়াম শব্দটির সাথে আমরা সবাই পরিচিত। সাধারনত বাসায় আমরা যেই একুরিয়ামগুলো ব্যবহার করি সেইগুলোতে পানি ধারন ক্ষমতা ২৫-৩০ গ্যালন । ২৫-৩০ গ্যালন পানি ধারন ক্ষমতা বিশিষ্ট একুরিয়ামগুলো হল একুরিয়ামের কমন সাইজ । তবে কিছু কিছু একুরিয়াম বানানো হয় যেইগুলোর পানি ধারন ক্ষমতা এক হাজার গ্যালন বা তার কাছাকাছি।কিন্তু পাবলিক একুরিয়াম গুলোর সাইজ কেমন হতে পারে একটু কল্পনা করতে পারবেন!! হয়ত কারো কল্পনাতেও আসবেনা যে এগুলোর সাইজ কেমন হবে । অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে পৃথিবীতে এমন কিছু একুরিয়াম আছে যেই একুরিয়াম গুলোতে রাখা হয় তিমি,হাঙরের মত বড় বড় মাছ।এখনতো একটু আঁচ করতে পারছেন কেমন হবে এই একুরিয়ামের সাইজ!! আজকে আপনাদেরকে এমনেই একটি একুরিয়ামের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব।
Georgia Aquarium:  এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় একুরিয়াম। এটি যুক্তরাষ্টের আটলান্টায় অবস্থিত । এই একুরিয়ামটিতে প্রায় এক লক্ষেরও(৫০০ বিভিন্ন প্রজাতির) বেশী সামদ্রিক প্রাণী আছে । একুরিয়ামটিতে চারটি whale sharks,  চারটি  beluga whales, এগারটি  bottlenose dolphins এবং চারটি  manta rays রয়েছে  । এই একুরিয়ামটির পানি ধারন প্রায় ক্ষমতা ৮ মিলিয়ন গ্যালন । ২০০৫ সালের ২৩ নভেম্বর এই একুরিয়ামটি সবার জন্যে উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় ।

facebook থেকে ভিডিও ডাউনলোড করুন।

► প্রথমে আপনার মজিলা ফায়ারফক্সের Tools এ চলে যান ওখান থেকে Add-ons এ অথবা Ctrl+Shift+A চেপে (নিচের ছবির মত)।

► ছবির মত Add-ons Manager পেইজের এর চার্জ বক্সে “Downloadhelper” লিখে চার্জ দিন (ছবির 2 নং চিহ্নিত স্থানে)।

► ছবির মত 3 নং চিহ্নিত স্থানে Video DownloadHelper 4.9.12  এটি দেখতে পাবেন, 4 নং চিহ্নিত স্থানে  Install এ ক্লিক করুন ।

► Install এর পর 5 নং চিহ্নিত ছবির মত দেখবেন। তীর চিহ্ন দেয়া স্থানে Restart now লিখাটিতে ক্লিক করুন।

► অতঃপর ছবির 6 নং চিহ্নিত স্থানে আপনার ব্রাউজারে এই আইকনটি দেখবেন।

► এবার আপনি যে ভিডিওটি ডাউনলোড করবেন তা 7 নং চিহ্নিত স্থানে প্লে বাটনে ক্লিক করুন। 8 নং চিহ্নিত স্থানে দেখবেন আইকনটি যেন প্রাণ ফিরে পেয়ে নরাচরা করছে।

► ছবির মত 9 নং চিহ্নিত স্থানে ক্লিক করুন এবং ডাউনলোড করুন। এখানে ইচ্ছা মত কনভার্ট করেও ডাউনলোড করতে পারেন।

লগ ইন এবং লগ অফ পেজ এ ফেইসবুক এর নতুন বিজ্ঞাপন — অসাধারণ এক নতুন লুক !!

আপনার ফেইসবুক প্রোফাইল লগ অফ করার পরে লগ অফ পেজ এ কোনো বিজ্ঞাপন এসেছে কিনা জানি না কিন্তু আমি আমার ফেইসবুক পেজ লগ অফ করার পরেই দেখতে পেলাম এক অসাধারণ সুন্দর বিজ্ঞাপন ! অসাধারণ সুন্দর বলছি এই কারণে যে এর আগে ফেইসবুক এর এক ঘেয়ে সেই পেজ দেখতে দেখতে বিরক্ত ছিলাম।হটাত নতুন কিছু দেখতে পেয়ে সত্যি খুব ভালো লাগলো !নিচে বিজ্ঞাপন টি
Facebook_Ads
আপনার ফেইসবুক পেজ এ হয়ত আপনিও খুব তারাতারি দেখতে পাবেন এই বিজ্ঞাপন ! আমার বিজ্ঞাপন টি ছিল একটি ভারতীয় কোম্পানি এর ....কোনদিন হয়ত আপনি আপনার ফেইসবুক পেজ লগ অফ করে দেখতে পাবেন গ্রামীন ফোন অথবা বাংলাদেশী কোনো কোম্পানি এর বিজ্ঞাপন ! সে অনুভুতি হবে সত্যি অসাধারণ ! ফেইসবুক এর এই নতুন পদক্ষেপ কে স্বাগত জানায় ।নতুন বছরের আগে সত্যি অসাধারণ চমক দিলে ফেইসবুক !!

টরেন্ট ডাউনলোড করার সহজ দুটি উপায় । IDM ও µTorrent

টরেন্ট সম্বন্ধে অনেকেই জানেন । তাই বেশ বিস্তারিত বলার কিছু নেই । তারপর ও নতুন দের উদ্দেশ্যে কিছু বলি... টরেন্ট হচ্ছে এমন একটি ডাউনলোড পদ্ধতি যার দ্বারা আপনি কারো পিসি থেকে কোন সার্ভার এর সাহায্য ছাড়া ডাইরেক্ট ডাউনলোড করতে পারবেন । এর জনপ্রিয়তার একটি কারন হচ্ছে, টরেন্ট এ এমন কোন সফটওয়্যার/ মুভি/ গান ইত্যাদি নেই যে পাওয়া যায় না । এছারা টরেন্ট দিয়ে আপনি একটি ফাইল বছর লাগিয়ে ও ডাউনলোড করতে পারবেন । কোন ফাইল মিসিং বা রিসিউম সাপোর্ট এর সমস্যা হবে না । টরেন্ট এ ১০০০% ফুল রিসিউম সাপোর্ট আছে ;)

টরেন্ট সম্বন্ধে আরো বিস্তারিত জানতে অবশ্যই দিহান ভাইয়ের এই টিউন টি দেখুনঃ

“টরেন্ট ডাউনলোড নিয়ে সকল সমস্যার সমাধান [আপডেটেড মেগাটিউন]”

আমি শর্টকাট এ টরেন্ট ডাউনলোড করার পদ্ধতি দিয়ে দিচ্ছিঃ

পদ্ধতি ১

১. প্রথমে এখান থেকে µTorrent নামের সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিন ।

২. এবার ThePirateBay.se এর কোন টরেন্ট লিংক এ ক্লিক করলে একটি পেজ আসবে । সেখানে নিচের স্থান টি তে ক্লিক করুন ।


৩. এবার আপনার ব্রাউজার টরেন্ট টি ওপেন করার জন্য পারমিশন চাবে । ওকে করুন ।


৪. এবার µTorrent ওপেন হলে আপনার ফাইল কোথায় সেভ করবেন দেখিয়ে দিয়ে ওকে করুন । একটু অপেক্ষা করুন ।



কিছু ফাইল ডাউনলোড হতে একটু সময় লাগে । ধৈর্য রাখবেন । এটি আপনি সারাদিন চালু রাখতে পারেন । কারন আপনি যখন অন্য স্থানে নেট ইউস করবেন তখন এটি ব্যান্ডউইথ ছেরে দিবে । আপনার নেট স্লো করবে না । যখন আপনি কোথাউ নেট ইউস করবেন না তখন এটি ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করে ডাউনলোড করবে ।

পদ্ধতি ২

এটি দিয়ে আপনি আইডিএম দিয়ে টরেন্ট ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন । এটি আমি জরুরি ছোটখাটো ফাইল এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করি । এছারা এটি আমার তেমন পছন্দ না । তবে আপনি ব্যবহার করতে পারেন ।

১. প্রথমে zbigz.com এ জান ।

২. এবার ThePirateBay.se এর কোন টরেন্ট লিংক এ ক্লিক করলে যে পেজ আসবে সেখান থেকে নিচের স্থানে রাইট ক্লিক করে Copy link location এ ক্লিক করুন ।


৩. এবার zbigz.com এ গয়ে এবার নিচের স্থানে PASTE করুন ।


৪. GO তে ক্লিক করুন ।


৫. Free তে ক্লিক করুন ।


৬. আপনার টরেন্ট টি লোড হচ্ছে ।


৭. লোড শেষে নিচের মত দেখাবে, আপনি সব ফাইল জিপ করে ডাউনলোড করতে চাইলে নিচের মত জিপ বাটনে ক্লিক করুন । অথবা আপনি যদি একটি ফাইল ডাউনলোড করতে চান তবে ফাইল এর নামের পাশে ডাউনলোড বাটন টি তে ক্লিক করুন এবং Free তে ক্লিক করুন । ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে।


৮. জিপ করা শেষ হলে আপনার ডাউনলোড শুরু হবে ।


ZbigZ.com এর মত আরেকটি সাইট http://www.bitlet.org

টরেন্ট নিয়ে চেইন টিউন দেখতে এখানে ক্লিক করুন

শুক্রবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১২

নিজে জানুন অন্যকে জানান

পরিশোধন না করে ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই পানি ভরা হচ্ছে প্লাস্টিকের জারে। জারের মুখ কর্ক-বন্দী করে নাম দেওয়া হয়েছে ‘ফিল্টার পানি’। বিশুদ্ধ দাবি করে সেই পানি পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে বাসাবাড়ি, দোকানপাট ও অফিস-আদালতে। তথাকথিত বিশুদ্ধ পানিভর্তি জারটির গায়ে নেই কোনো লেবেল, এমনকি উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ। অপরিচ্ছন্ন ও নোংরা পরিবেশে এসব পানি জারভর্তি করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।মানুষের জীবন রক্ষাকারী পানি নিয়ে এই ব্যবসার জন্য প্রতিষ্ঠানগুলো পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা (বিএসটিআই) থেকে কোনো অনুমোদন নেয়নি। এমনকি ওই সব প্রতিষ্ঠানে নেই কোনো রসায়নবিদ।
বিএসটিআই ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলে, কতগুলো নিয়ম মেনে জারে পানিভর্তি করে বিক্রি করা যেতে পারে। সে জন্য প্রথমত বিএসটিআইয়ের অনুমোদন থাকতে হবে। একজন রসায়নবিদ ও পরিচ্ছন্ন কর্মী থাকতে হবে। যেসব কর্মী জারে পানি ভর্তি করবেন, তাঁদের সুস্বাস্থ্যের সনদ থাকতে হবে। লেবেল, উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ উল্লেখ করতে হবে।
পানি ব্যাকটেরিয়ামুক্ত কি না তা নির্ণয়ের জন্য প্রশিক্ষিত কোনো রসায়নবিদ এসব প্রতিষ্ঠানের একটিতেও নেই। ঘরে বসেই নলকূপ ও পানির কল থেকে পানি নিয়ে সাধারণ মানের একটি ফিল্টারের মাধ্যমে জারে ভর্তি করা হয়।বেকারি, ফাস্টফুডের দোকান, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে চাহিদামতো পানি এসব প্রতিষ্ঠান থেকে সরবরাহ করা হয়। ২০ লিটার পানিভর্তি একেকটি জারের দাম ৫০ টাকা। ওই পানি গ্লাসপ্রতি দুই টাকা দরে বিক্রি করা হয়। আর আমরা অনায়াসে এই পানি দেনের পর দিন খেয়ে যাচ্ছি।(cp)

এই পোস্ট দিয়ে যদি আমি একটি লোককে সচেতন করতে পারি তবে পোস্টটি স্বার্থক হবে।
পরিশোধন না করে ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই পানি ভরা হচ্ছে প্লাস্টিকের জারে। জারের মুখ কর্ক-বন্দী করে নাম দেওয়া হয়েছে ‘ফিল্টার পানি’। বিশুদ্ধ দাবি করে সেই পানি পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে বাসাবাড়ি, দোকানপাট ও অফিস-আদালতে। তথাকথিত বিশুদ্ধ পানিভর্তি জারটির গায়ে নেই কোনো লেবেল, এমনকি উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ। অপরিচ্ছন্ন ও নোংরা পরিবেশে এসব পানি জারভর্তি করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।মানুষের জীবন রক্ষাকারী পানি নিয়ে এই ব্যবসার জন্য প্রতিষ্ঠানগুলো পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা (বিএসটিআই) থেকে কোনো অনুমোদন নেয়নি। এমনকি ওই সব প্রতিষ্ঠানে নেই কোনো রসায়নবিদ।
বিএসটিআই ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলে, কতগুলো নিয়ম মেনে জারে পানিভর্তি করে বিক্রি করা যেতে পারে। সে জন্য প্রথমত বিএসটিআইয়ের অনুমোদন থাকতে হবে। একজন রসায়নবিদ ও পরিচ্ছন্ন কর্মী থাকতে হবে। যেসব কর্মী জারে পানি ভর্তি করবেন, তাঁদের সুস্বাস্থ্যের সনদ থাকতে হবে। লেবেল, উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ উল্লেখ করতে হবে।
পানি ব্যাকটেরিয়ামুক্ত কি না তা নির্ণয়ের জন্য প্রশিক্ষিত কোনো রসায়নবিদ এসব প্রতিষ্ঠানের একটিতেও নেই। ঘরে বসেই নলকূপ ও পানির কল থেকে পানি নিয়ে সাধারণ মানের একটি ফিল্টারের মাধ্যমে জারে ভর্তি করা হয়।বেকারি, ফাস্টফুডের দোকান, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে চাহিদামতো পানি এসব প্রতিষ্ঠান থেকে সরবরাহ করা হয়। ২০ লিটার পানিভর্তি একেকটি জারের দাম ৫০ টাকা। ওই পানি গ্লাসপ্রতি দুই টাকা দরে বিক্রি করা হয়। আর আমরা অনায়াসে এই পানি দেনের পর দিন খেয়ে যাচ্ছি।(cp)

এই পোস্ট দিয়ে যদি আমি একটি লোককে সচেতন করতে পারি তবে পোস্টটি স্বার্থক হবে।

আখিরাতের জীবনের তুলনায় দুনিয়ার জীবন খুবই নগণ্য

দিল্লীর চলন্ত বাসে ২৩ বছরের এক নারীর ধর্ষণের পর যারা অনলাইনে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন তাদের অনেকেই বিশেষত তরুণ ভারতীয় নারী/পুরুষেরা একে একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে দেখতে নারাজ। তাদের অনেকেই মন্তব্য করেছেন, এই ঘটনার জন্যে সমাজ ব্যবস্থা, বলিউড, অশ্লীলতা এবং সর্বোপরি যারা এদেরকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে সেই সমাজের বিশেষ শ্রেণী রাজনীতিক, ব্যবসায়ী, পুলিশ সবাই দায়ী।

আমার মতে যারা নিজেরা বলিউডের অশ্লীল সিনেমা দেখছি, তারাও কি এই দায় থেকে মুক্ত হতে পারব?
সেই ধর্ষক বাস ড্রাইভার, হেলপার এরা যে নারীদেরকে একটা যন্ত্রের মত দেখে এর কারণ কি?
কারা নারীদেরকে একটা sex tool হিসেবে প্রচার করে ?
তাদেরকে আবার কারা সমর্থন করে? আমি আপনি যদি সেই অশ্লীল বলিউডি সিনেমার জাহান্নামের দূতদের প্রতি ভালোবাসা পোষণ করি, তাহলে আমাদের সেই ধর্ষকের দলকেও ভালোবাসা উচিত, ধর্ষিতা নারীর প্রতি কোন সহানুভুতি থাকা উচিত নয়। হাস্যকর লাগলো, অমিতাভের মত লোক ঘৃণা জানিয়েছে, অথচ তারাই দেখায় কীভাবে নারীদেরকে নেংটা করে সিনেমায় আনতে হয় !

চারটি প্রশ্ন প্রত্যেক মানুষকেই করা হবে , এমন এক দিনে আপনাকে সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে যে দিনের দৈর্ঘ্য আমার-আপনার সারা জীবনের চেয়েও বেশি, হাশরের ময়দানে শেষ বিচারের দিনে ৫০,০০০ বছর এর সমান যে দিন সেদিন কে কি উত্তর দিবেন রেডী করে রাখেন। প্রশ্ন করা হবে, আপনি যে অর্থ উপার্জন করেছিলেন তা কি কাজে ব্যয় করেছিলেন? বাসায় ডিশের লাইন টেনে? নাকি ইন্টারনেটে নিষিদ্ধ জিনিস দেখে? নাকি পয়সা খরচ করে সিনেমা দেখে?

আজকেই, পেনড্রাইভের জায়গা বৃদ্ধি করে নিন।




সবাইকে সালাম ও শ্রদ্ধা জানিয়ে আমার আজকের পোস্ট শুরু করছি।

আজকের বিষয় পেনড্রাইভ।


পেনড্রাইভ আমাদের কাছে অতি পরিচিত একটি নাম। এবং বহু ব্যবহার্য একটা প্রযুক্তি মাধ্যম। আজকাল অনেকের কম্পিউটার না থাকতে পারে কিন্তু একটা পেন্ড্রাইভ তার চাইয়ি চাই।

পেনড্রাইভ মূলত, আমরা এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে তথ্য বিনিময় করার জন্য ব্যবহার করে থাকি। এমনকি, তথ্য বহন, সংরক্ষণ সহ অনেক কাজের কাজী এই পেনড্রাইভ। পেনড্রাইভের আর একটি জনপ্রিয় নাম হলো ডাটা ট্রাভেলার।

অনেক দিন আগে আমি একটা ২৫৬ মেগা বাইটের পেনড্রাইভ কিনেছিলাম। যা এখনো টিকে আছে, মজার ব্যাপার হলো, আপনি এখন বাজার ঘুরে ১ গিগার পেনড্রাইভ পাবেন কিনা সন্দেহ। ১ গিগা = ১০২৪ মেগাবাইট।

পেনড্রাইভ সাধারণত নষ্ট হয় না। এটা একটা মজবুত ডিভাইস। কারণ, এটি খোলার কোন ব্যবস্থা নাই। এমনকি, এতে স্থায়ী একটা মেমোরী ডিভাইস থাকে তবে, দামের হের ফেরের উপর ডিভাইসটির কোয়ালিটি নির্ভর করে।

অনেকেই বলবেন, কি বলেন ভাই, আমার পেনড্রাইভ তো হিউজ ঝামেলা করে। এই তো নষ্ট হয়ে গেলো সেদিন। আপনাদের উদ্দেশ্যে বলি, এটাতে কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করার যে স্টিলনেস স্টিলের ক্যাবল পার্ট থাকে তা অতি ব্যবহারের ফলে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আর ভাইরাস তো পেনড্রাইভের জম।

বাজারে প্রায় সব পেনড্রাইভের লাইফ টাইম ওয়ারেন্টি থাকে। তাতেই, ভাববেন না যে ১০ বছর পর পেনড্রাইভ নষ্ট হলেও নতুন পেনড্রাইভ নিয়ে আসবো।
আসল ব্যাপার হলো, লাইফ টাইম জিনিসের মেয়াদ কাল আসলে ততদিন পর্যন্ত, যতদিন ওই পণ্য বাজারে থাকবে। এখন ধরেন আমার ২৫৬ মেগাবাইটের পেনড্রাইভ টা নষ্ট হয়ে গেল। আমি কি এখন ওই দোকানে গিয়ে ২৫৬ মেগাবাইটের পেনড্রাইভ পেতে পারবো? না তা সম্ভব না। তাই, মূলত এর মেয়াদকাল শেষ। এখন নষ্টটা বেচে কটকটি খাওয়া যেতে পারে।

অনেকেই ভাবছেন, শিরোনামের সাথে কথার কোন মিল খুঁজে পাচ্ছি না। আসলে, এই টিপস্‌ এত ছোট যে, তাই একটা বিশাল ভূমিকার আবর্তন করে নিলাম।

এবার আসল কথায় আসুন।

আমাদের সাধের পেনড্রাইভ আসলে fat32 বা fat ফরম্যাটে থাকে। কিন্তু, আমরা যদি তার ফরম্যাট পরিবর্তন করে ntfs করে দেই তবে তা আমাদের বিশেষ কিছু সুবিধা দিবে।

আপনি ভাবছেন, বিশেষ সুবিধা নিশ্চই জায়গা বৃদ্ধি। কিন্তু, খেয়াল করুন ব্যপারটা এমন না। আপনার জায়গা বরং একটু কম দেখাবে ntfs ফরম্যাট করার পর। তাহলে??....

এখন ধরুন, ১০০ মেগাবাইটের একটা ভিডিও গান আপনি পেনড্রাইভে ভরেছেন। এখন পেনড্রাইভ আপনার ১০০ মেগাবাইট জায়গাই দখল করে নিবে। কিন্তু, আপনি যদি ntfs ফরম্যাটে ১০০ মেগাবাইট ঢুকান, তবে তা ৭০-৮০ মেগাবাইটের সমান জায়গা দখল করবে। তাহলে আপনি আগের চেয়ে অনেক বেশি পরিমান তথ্য পেনড্রাইভে ঢুকাতে সক্ষম হবে। তো হলো না, জায়গা বৃদ্ধি।

অনেকেই বলবেন যে, না কোন জায়গা বাড়ে না, কোন তথ্য কম জায়গা নেয় না। আসলে, আপনি হিসাব করে বের করতে পারবেন না। কিন্তু, সন্দেহ থাকলে একটা ছোট পরীক্ষা করে নিন।
প্রথমে fat বা fat32 থাকা কালীন পেনড্রাইভে তথ্য ভরে সম্পূর্ণ করে ফেলুন। এবার ওই পরিমান তথ্য কম্পিউটারের কোন ফোন্ডারে আলাদা করে সংরক্ষণ করুন। এবার পেনড্রাইভ কে ntfs ফরম্যাটে রুপান্তর করে নিন। এবার ওই সব তথ্য প্রবেশ করিয়ে দেখুন জায়গা খালি আছে নাকি নেই? থাকলে কতটুকু খালি আছে। নিজেই বুঝে যাবেন। আর, একটা কথা যার পেনড্রাইভের তথ্য সংরক্ষণের জায়গা যত বেশি, সে ntfs format থেকে তত বেশি সুবিধা ভোগ করবেন।

এবার, আগ্রহ থাকলে কাজটা করে নিন।

প্রথমে কম্পিউটারে পেনড্রাইভ কানেক্ট করে নিন। এবার মাই কম্পিউটার থেকে পেনড্রাইভের আইকনের উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে format সিলেক্ট করুন।
নিচের চিত্র লক্ষ করে দেখুন।




এবার নতুন একটা উইনডো আসবে, এখন file system এ ক্লিক করে ntfs সিলেক্ট করে দিন এবং quick format এ টিক না থাকলে, টিক দিয়ে দিন। এবার, শুধু start এ ক্লিক করুন।

একটু পর আপনাকে ওয়্যানিং দিবে যে আপনার পেনড্রাইভের সব তথ্য মুছে যাবে। আপনি yes এ ক্লিক করে অপেক্ষা করুন। পেনড্রাইভ ntfs এ ফরম্যাট হয়ে যাবে। তবে, হ্যাঁ ফরম্যাট হয়ে গেলে একটা সিউরিটি উইন্ডো আসবে। আপনি ok করে দিন।

নিচের চিত্র একবার দেখুন।


একটা কথা মনে রাখবেন, আপনি যদি quick format সিলেক্ট না করেন, তবে কয়েক মিনিট থেকে পেনড্রাইভের জায়গা ভেদে কয়েক ঘন্টাও লাগতে পারে ফরম্যাট হতে। তাই, quick format এ টিক দেয়াই ভালো।

যদি কখনো মনে হয়, না!! রেজভী ব্যাটার বুদ্ধি ভালো না, আমার আগের অবস্থাই ভালো ছিলো। তাহলে, কি আর করা। একি কাজ, শুধু file format এ গিয়ে fat32 বা fat সিলেক্ট করে ফরম্যাট দিয়ে দিন।



বিঃ দ্র- আপনি যদি file format এ গিয়ে ntfs খুঁজে না পান, তবে জেনে রাখুন আপনার পেনড্রাইভের মধ্যে এই সুবিধা নাই, তাই যা আছে তাই নিয়েই সন্তুষ্ট থাকুন। তবে, ৯০ ভাগ পেনড্রাইভে এই সুবিধা থাকে।

হরতাল খুব জরুরী!

হরতাল
হরতাল বাংলাদেশে খুব জনপ্রিয় একটা আন্দোলনের হাতিয়ার! সবাই শুধু এর নেগেটিভ দিকগুলোই দেখে কিন্তু পজিটিভ দিকগুলো কেউ দেখে না। আসুন আমরা হরতালের উপকারীতা সম্পর্কে জানি।
এমনিতেই বাংলাদেশে পর্যাপ্ত খেলার মাঠ নাই। তাই বলে শিশু-কিশোররা থেমে থাকেনি। তারা ধানের জমিতে ধান কাটার পর ক্রিকেট খেলে। কিন্তু গত বেশ কিছুদিন ধরে নিয়মিত বৃষ্টিতে সেই সুযোগও হাতছাড়া হয়ে গেল। এখন তারা খেলবে কোথায়?
দেখুন, হরতালের সময় পোলাপাইনে বিশ্বরোডের মাঝখানে ইট বসিয়ে স্টাম্প বানিয়ে ক্রিকেট খেলতে পারবে। এটা বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য একটা প্লাস পয়েন্ট। নতুন নতুন ক্রিকেটার তৈরী হবে আর করবে বিশ্বজয়!
শুধু তাই নয়, অতিরিক্ত গরমে যখন আমরা ঘামে হাবুডুবু খাই তখন একটু ফ্যানের বাতাস আমাদের খুব প্রয়োজনীয় হয়ে যায়। হরতালের সময় মিল-কারখানা বন্ধ থাকে তাই বিদ্যুত্‍ থাকবে সারাদিন। সারাদিন ফ্যান, এসি চালু করে দেদারসে আরামে ঘুম যেতে পারব।
শুধুই কি তাই? যানজটে অতিষ্ঠ জনজীবন। বিদেশে দেশের ইমেজ নষ্ট হচ্ছে অথচ হরতালের সময় কতইনা ফাঁকা থাকে আমাদের রাস্তাঘাট।
টাইপ করতে করতে হাত ব্যথা হয়ে যাবে তবুও হরতালের উপকারীতা বর্ননা করে শেষ করা যাবে না! দেশের ক্রিকেটার বাড়াতে, দেশের ইমেজ বাড়াতে (হরতালের সময় বিদেশী কূটনৈতিককে দেশে আমন্ত্রণ করে আর টিভি চ্যানেলে প্রচার করে, অবশ্যই সরকারের উদ্যেগে) হরতাল আজ বড়ই প্রয়োজন।
আর তাই দেশের নাগরিক হিসেবে বিরোধী দলের প্রতি আমার দাবি, কারণে হোক আর অকারণে হোক প্রতি সপ্তাহে জনস্বার্থে তথা জাতীয়স্বার্থে একটি করে হরতাল দিন।

=আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরের গোপন সংকেত বা মানে জানুন!=




বাংলাদেশী হিসাবে আমাদের অনেকের ই জাতীয় পরিচয় পত্র আছে। অনেকে এটাকে ভোটার আইডি কার্ড হিসাবে বলেন যেটা সম্পুর্ণ ভুল। এটা ন্যাশনাল আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র।
আপনারা দেখবেন এটার নীচে লাল কালি দিয়ে লেখা ১৩ সংখ্যার একটা নম্বর আছে যাকে আমরা আইডি নম্বর হিসাবে জানি
কিন্তু এই ১৩ সংখ্যার মানে কি?
1. প্রথম ২ সংখ্যা – জেলা কোড। ৬৪ জেলার আলাদা আলাদা কোড আছে। ঢাকার জন্য এই কোড ২৬।
2. পরবর্তী ১ সংখ্যা – এটা আর এম ও (RMO) কোড।
• সিটি কর্পোরেশনের জন্য – ৯
• ক্যান্টনমেন্ট – ৫
• পৌরসভা – ২
• পল্লী এলাকা - ১
• পৌরসভার বাইরে শহর এলাকা – ৩
• অন্যান্য – ৪
3. পরবর্তী ২ সংখ্যা – এটা উপজেলা বা থানা কোড
4. পরবর্তী ২ সংখ্যা – এটা ইউনিয়ন (পল্লীর জন্য) বা ওয়ার্ড কোড (পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের জন্য)
5. শেষ ৬ সংখ্যা – আই ডি কার্ড করার সময় আপনি যে ফর্ম পূরণ করেছিলেন এটা সেই ফর্ম নম্বর।
বর্তমানে আবার ১৭ ডিজিট ওয়ালা আইডি কার্ড দেয়া হচ্ছে যার প্রথম ৪ ডিজিট হচ্ছে জন্মসাল!

নিজে জানুন এবং সব্বাইকে জানান!
=আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরের গোপন সংকেত বা মানে জানুন!=

বাংলাদেশী হিসাবে আমাদের অনেকের ই জাতীয় পরিচয় পত্র আছে। অনেকে এটাকে ভোটার আইডি কার্ড হিসাবে বলেন যেটা সম্পুর্ণ ভুল। এটা ন্যাশনাল আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র।
আপনারা দেখবেন এটার নীচে লাল কালি দিয়ে লেখা ১৩ সংখ্যার একটা নম্বর আছে যাকে আমরা আইডি নম্বর হিসাবে জানি
কিন্তু এই ১৩ সংখ্যার মানে কি?
1. প্রথম ২ সংখ্যা – জেলা কোড। ৬৪ জেলার আলাদা আলাদা কোড আছে। ঢাকার জন্য এই কোড ২৬।
2. পরবর্তী ১ সংখ্যা – এটা আর এম ও (RMO) কোড।
• সিটি কর্পোরেশনের জন্য – ৯
• ক্যান্টনমেন্ট – ৫
• পৌরসভা – ২
• পল্লী এলাকা - ১
• পৌরসভার বাইরে শহর এলাকা – ৩
• অন্যান্য – ৪
3. পরবর্তী ২ সংখ্যা – এটা উপজেলা বা থানা কোড
4. পরবর্তী ২ সংখ্যা – এটা ইউনিয়ন (পল্লীর জন্য) বা ওয়ার্ড কোড (পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের জন্য)
5. শেষ ৬ সংখ্যা – আই ডি কার্ড করার সময় আপনি যে ফর্ম পূরণ করেছিলেন এটা সেই ফর্ম নম্বর।
বর্তমানে আবার ১৭ ডিজিট ওয়ালা আইডি কার্ড দেয়া হচ্ছে যার প্রথম ৪ ডিজিট হচ্ছে জন্মসাল!

নিজে জানুন এবং সব্বাইকে জানান!

বৃহস্পতিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১২

ফ্রি-তে হাজার হাজার ফেসবুক লাইক, টুইটার ফলোয়ার, ইউটিউব ভিউ ইত্যাদি পাওয়ার ভাল একটি সাইট!



কেন না চায়, তার ফ্যান পেজ, টুইটার একাউন্ট, ইউটিউব ভিডিও হাজার হাজার নতুন লাইক ও ফলোয়ার দ্বারা ভরে উঠুক! আর এ কাজটি করে দিতে অনেকেই টাকা নিয়ে থাকে। কিন্তু তাদের বেশির ভাগই ফেক্ একাউন্ট দিয়ে এ ধরনের সার্ভিস দিয়ে থাকে। কিন্তু আমি যে সাইটটিতে সাইন আপ করতে বলব্ সেখানে লক্ষাধিক ইউজার তাদের নিজ নিজ একাউন্ট ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরণের রিয়াল লাইক, ফলোয়ার ও ভিউ দিচ্ছে। সেখানে আপনি যা পাবেনঃ ফেসবুক লাইক, শেয়ার, সাবসক্রাইবার, পোষ্ট লাইক, টিউটার ফলোয়ার, টুইট, রিটুইট, ফেভোরিট, ইউটিউব ভিউ, লাইক, সাবসক্রাইবার, গুগল সার্কেল, পিনটারেষ্ট লাইক, রিপিন, ফলোয়ার, ওয়েবসাইট ভিজিটর ও আরো অনেক কিছূ। সাইটটিতে সাইন আপ করতে এখানে ক্লিক করুন । আর যারা দেশ (ইউ এস এ, ইউকে, অস্ট্রেলিয়া ইত্যাদি) ভিত্তিক লাইক, ফলোয়ার ইত্যাদি চান তারা সাইন আপ করতে এখানে ক্লিক করুন । ধন্যবাদ।।

2441139 প‌্যারোডি

অঞ্জন দত্তের চমৎকার একটি গান 2441139

চাকরিটা আমি পেয়ে গেছি বেলা শুনছো
এখন আর কেউ আটকাতে পারবেনা
সম্বন্ধটা এই বার তুমি ভেস্তে দিতে পারো
মা-কে বলে দাও বিয়ে তুমি করছো না
চাকরিটা আমি পেয়ে গেছি বেলা সত্যি
আর মাত্র কয়েকটা মাস ব্যাস
স্টার্টিংয়েই ওরা ১১০০ দেবে তিন মাস পরে কনফার্ম
চুপ করে কেন বেলা কিছু বলছো না
এটা কি ২৪৪১১৩৯
বেলা বোস তুমি পারছো কি শুনতে
১০-১২ বার রং নাম্বার পেরিয়ে তোমাকে পেয়েছি
দেবো না কিছুতেই আর হারাতে
হ্যালো ২৪৪১১৩৯
দিন না দেকে বেলাকে একটিবার
মিটারে যাচ্ছে বেড়ে পাবলিক টেলিফোনে
জরু্রি খুব জরুরি দরকার
স্বপ্ন এবার হয়ে যাবে বেলা সত্যি
এতোদিন ধরে এতো অপেক্ষা
রাস্তার কতো সস্তা হোটেলে
ব্যস্ত ক্যাবিনে বন্দী দুজনে
রুদ্ধশ্বাস কতো প্রতীক্ষা
আর কিছু দিন তারপর বেলা মুক্তি
কসবার ঐ নীল দেয়ালের ঘর
সাদা-কালো এই জঞ্জালে ভরা মিথ্যে কথার শহরে
তোমার আমার নাল-নীল সংসার

চুপ করে কেন একি বেলা তুমি কাঁদছো
চাকরিটা আমি পেয়ে গেছি সত্যি
কান্নাকাটির হল্লাহাটির সময় গেছে পেরিয়ে
হ্যালো তুমি শুনতে পাচ্ছো কি

হ্যালো ধুর ছাই হ্যালো

—————————
অঞ্জন দত্ত



এর উত্তরে নাকি বেলা বোস বলেছিলেন…

চাকরিটা ওগো পেতেই পারো তুমি
তবুও তোমায় বানাব না যে স্বামী
সম্বন্ধটা ভাঙব কেন, কিসের এত ঠ্যাকা?
চাকরি পেলেও তোমার বাপের আছেই বা কয় ট্যাকা?
স্টার্টিংয়ে ওরা ১১০০ দিক, আমার কী হলো তাতে?
চাইনিজে যেতে ২২০০ লাগে, মরতে চাই না ভাতে।
চুপ কর গাধা মাফ কর মোরে
দে ছেড়ে দে লাইন।
হ্যাঁ, এটাই ২৪৪১১৩৯
বেলা বোস আমি, শুনতে পাচ্ছি ফাইন।
মিটার বাড়ুক তোমার পাবলিক টেলিফোনে
মোবাইল তো আর পারবে না দিতে কিনে।
স্বপ্নের আমি গুষ্টি কিলাই শুনো।
এত দিন ধরে আমি মরি মরি।
রাস্তার কোনো সস্তা হোটেলে
বদ্ধ কেবিনে বন্দী দুজনে
তুমি শুধু টানতে কেবল বিড়ি।
প্রতিদিন আমি বিল দিয়েছি পারব না দিতে আর।
জঞ্জাল ভরা মিথ্যা শহরে হবে না
তোমার আমার টানাটানির সংসার।
চুপ করে তুমি কাঁদছ ফুঁপিয়ে।
ভালো একটা মেয়ে দেখে করে ফেলো এবার বিয়ে।
মরে গেলেও তোমার কাবিনে করব না আমি সাইন।
হ্যাঁ, এটাই ২৪৪১১৩৯।




আজ আমার এক বন্ধু এই গানটির আরেকটি প্যারডি পাঠালো আমাকে........
পালিয়ে বিয়ে করে বাবাকে ফোন দিয়ে বলছে জণৈক পাগল

বিয়েটা আমি করে ফেলেছি বাবা শুনছো...
এখন আর তুমি আটকাতে পারবেনা...
শুভ কাজ টা সেরে ফেলেছি তোমাদের চোখে আড়ালে...
মাকে বলে দিয় তোমার ভয়ে ঘরে আর ফিরছিনা...

বিয়েটা আমি করে ফেলেছি বাবা সত্যি...
আইন নিজের হাতে তুলেই নিলাম ব্যস...
শুরুতে ওরা যৌতুক দেয়নি...
তিন মাস পরে কনফার্ম...
ও বাবা তুমি শুনতে পাচ্ছো কি...

এটা কি ৪২০৮৪০?...
ও বাবা তুমি পাচ্ছো কি শুনতে?...
বয়স যাচ্ছিলো বেড়ে, তবু বেপরোয়া তুমি ছিলে...
পারিনি তাই নিজেকে আর থামাতে...





আরো একটি প্যারডি রয়েছে এই গানটির.....

চাকরিটা মোর চলে গেছে বেলা শুনছো
এখন আর বাড়ি ফিরে আসতে হবেনা
ঈদের শপিংয়ের প্ল্যান তুমি ভেস্তে দিতে পারো
মা-কে বলে দাও শাড়ি- চুড়ি কিনছ না

চাকরিটা মোর চলে গেছে বেলা সত্যি
বেকার থাকব কয়েকটা মাস ব্যাস
আবার করব টিউশনি , ম্যাট্রিক আর ইন্টার
চুপ করে কেন কথা কানে যাচ্ছেনা ?
এটা কি ০১৬*২৪৪১১৩৯ ?
বেলা বোস তুমি পারছ কি শুনতে??
এয়ারটেলের নেটওয়ার্কে তোমাকে পেয়েছি,
দেবো না কিছুতেই আর হারাতে।
হ্যালো ০১৬*২৪৪১১৩৯
এটা কি বেলা বোসের নাম্বার ?
সময় যাচ্ছে চলে আর ব্যালেন্স যাচ্ছে কমে
এফএনএফ করা নেই যে আমার !!!

স্বপ্ন তোমার থেকে যাবে শুধু স্বপ্নই
জুয়েলারি আর গাড়ি-বাড়ি কেনার
হানিমুনে আর হবে না যাওয়া
প্যারিস থেকে নিউইয়র্ক
সুইজারল্যান্ড আর অস্ট্রেলিয়া
শ্বশুরের কাছে টাকা চাওয়া সেতো লজ্জার
ধার করলে কি করে দেব শোধ ??
দু-চার পয়সা ইনকাম ছিল ,আজ থেকে সেটা বন্ধ
বিরানি-পোলাও খাওয়া হবে না রোজ
এটা কি ০১৬*২৪৪১১৩৯ ?
বেলা বোস তুমি পারছ কি শুনতে??
এয়ারটেলের নেটওয়ার্কে তোমাকে পেয়েছি,
দেবো না কিছুতেই আর হারাতে।

চুপ করে কেন একি বেলা তুমি হাসছ !!!
চাকরিটা মোর চলে গেছে সত্যি
বিয়ের সময় শ্বশুরের থেকে যৌতুক আমি না নিয়ে
আফসোস !!! কত বড় ভুল করেছি !!!

এটা কি ০১৬*২৪৪১১৩৯ ?
বেলা বোস তুমি পারছ কি শুনতে??
এয়ারটেলের নেটওয়ার্কে তোমাকে পেয়েছি,
দেবো না কিছুতেই আর হারাতে।
হ্যালো ০১৬*২৪৪১১৩৯
এটা কি বেলা বোসের নাম্বার ?
সময় যাচ্ছে চলে আর ব্যালেন্স যাচ্ছে কমে
এফএনএফ করা নেই যে আমার !!!

হ্যালো ০১৬*২৪৪১১৩৯

ধুর ছাই ০১৬*২৪৪১১৩৯

দশ টনি ট্রাকের পরিবহন ভাড়া এক টাকা!


উপরের লাইনটা পড়ে গল্পটি পড়–ন। গল্প আর উপরের লাইনটির মধ্যে একটু ফাঁক আছে। ফাঁকের দু’পাশের লেখাগুলোতে কোনরকম সাদৃশ্য খুঁজে পেলে আমাকে দায়ী করা যাবে না। তবে হিম্মত থাকলে কারা অধিদপ্তর আর ঢাকা কেন্দ্রিয় কারগার কর্তৃপক্ষকে দায়ী করতে পারেন। জাতি লাভবান হতেও পারে।
গল্পটি শুরু এক বেকার যুবক নিয়ে। যুবকটির জন্ম বাংলাদেশের কোন এক গ্রামে। হাত-পা ঝাড়া বেকার। বহুদিন ধরে বহু পথে যুবক চাকরী খুঁজেছে বহু পরিক্রমায়। পথে পথে তিনি ঘুরেন আর সাধনা করে একটা সরকারী চাকুরী পাওয়া যায় কোন পথে হয়। সাধনা ঔষধালয়েও বার কয়েক যুবক পদচারনা করেছে, প্রাচীন প্রতিষ্ঠান মোজাহের আর হামর্দদ-এ যাওয়ারও একটা পরিকল্পনা আছে। বলবর্ধক ভাল শালশার বোতল প্রয়োজন। ধন নাই, মান নাই শরীরটাই সহায়। শরীর ঠিক রাখতে যুবক ক্লান্তিহীন আর্য়ুবেদী পথে হাঁটছেন। শালশা কিনতে এসে দেখা হয় লতায় -পাতায় আত্মীয় এমন এক আত্মীয় কর্তার সাথে। কর্তা-আত্মীয় বয়সের স্কেল ষাটের ঘাটে তরী ফিরাবে ফিরাবে করলেও শরীরে ধরে রেখেছে রং করা চুলের মতো যৌবনের ঝিলিক। বৃদ্ধ বয়সেও যৌবনের ঝিলিক দেখে বুঝা যায় তিনি কতটা সম্পদশালী। সম্পদের সাথে শালী, মানে বউয়ের বোন। যুবক হেসে ফেলে আপন মনে। যদি চাকুরটা হয় কোন একদিন! তাহলে তারও বউ হবে একটা। বড়ই আনন্দ! আনন্দম হে মানব সন্তান! যুবক তৃষিত নয়নে সারি সারি দালানের সজ্জিত জানালা মকামে চোখ তুলে নয়নচাষ শুরু করে। আহা কী আনন্দ আকাশে বাতাসে! প্যান্টের ব্যাক পকেটে হাত চালিয়ে মানিব্যাগ বের করে আনে যুবক, এটিই তার একমাত্র অবশিষ্ট বিলাসিতা। লতা-পাতার আত্মীয়ের দেয়া কার্ডখানি সযতেœ ব্যাগে রাখে। বেকার জীবন যৌবনের সব জৌলুস পুড়ে ফেলেছে অর্থাভাবের অনলে। ভাগ্যিস প্যান্টের ব্যাক পকেটে মানিব্যাগ রাখার বিলাসিতাটা এখনো পুড়ে যায়নি। সব পথ যখন হারিয়ে গেছে তখনই কর্তার দেয়া কার্ড নতুন রাস্তা খুলে দিল যুবকের জীবনে। চাকুরী খোঁজার এটাই একমাত্র অবশিষ্ট পথ। যুবক আবার ভবিষ্যতের দিকে চোখ বাড়ায়; সংসার , বউ, বাচ্চাকাচ্চা! আহা! চোখে জল! এতো জল...
দ’ুয়েক দিন গেল। যুবক পা বাড়ায় কর্তার বাসায়। কর্তা এক বন্দরের হর্তা। চাকুরী আসবে আসবে করে, কিন্তু আর আসে না। বছর গড়িয়ে যায়, কর্ণফুলীর অনেক জলও গড়িয়ে যায়, এই ফাঁকে বেকার যুবক আবাসন পাল্টায় কয়েকবার। চাকুরী হয় না আর হয় না কিন্তু যুবকের স্বপ্ন থেমে থাকে না। যুবক পালা করে বছরের পর বছর ঘুরতে থাকে কর্তাও বসায় একটা চাকুরীর আশায়, তাও আবার সরকারী চাকুরী। হঠাৎ একদিন কর্তার এক প্রস্তাব আসে, যথারীতি যুবকও হাজির। এক অদ্ভুত চাকুরীর প্রস্তাবনা। সরকারী চাকুরী, কিন্তু কোন মাইনে নাই। দীর্ঘদিন পায়ের চপ্পল ক্ষয়করা মর্মাহত যুবক নিজেকে সামলে নিয়ে আগ্রহী হয়ে উঠে চাকুরীটা সে করবে। চাকুরী বিশেষ কিছু নয়, নদীর মোহনায় সাগর তীরে দাঁড়িয়ে প্রতিদিন ঢেউ গুনে যাওয়া। যুবক সাগ্রহে রাজী হলেন। প্রথম কর্মদিবসে তিনি একখানা চেয়ার আর একখানা টেবিল নিজ খরচে কিনে নিলেন। দ্বিতীয় কর্মদিবসে তিনি একখানা বাঁশী, তৃতীয় কর্মদিবসে তিনি একখানা লাল পতাকা আর লম্বা একটা বাঁশ নিজ খরচে খরিদ করলেন। চতুর্থ কর্মদিবসে তিনি ঘরের গরু বিক্রি করে এ জোড়া উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন মাইকও কিনে ফেললেন। পঞ্চম কর্মদিবস শেষে আলোচ্য যুবক প্রচুর মাজার জেয়ারত আর ধর্ম-কর্ম করলেন। নতুন সপ্তাহে প্রথম কর্মদিবসে যুবক তার উন্নত মানের কর্ম-পদ্ধতি বাস্তবায়নে নামলেন। তিনি তার টিবিলের সামনে লম্বা বাঁশ দিয়ে লাল পতাকা তুলে দেয়ার পাশাপাশি বাংলাদেশেরও একখানা পতাকা তুলে। সাগর হয়ে বন্দরগামী যত জাহাজই আসুক যুবক মাইক দিয়ে হাঁক দেন। ইংরেজীতে তিনি বলছেন, প্রিয় ক্যাপ্টেন, শুভেচ্ছা নিবেন। আমি বিশেষ রাষ্ট্রিয় কাজে নিয়োজিত সরকারী কর্মকর্তা। রাষ্ট্রিয় প্রয়োজনে আমি সাগর নদীর সঙ্গমে ঢেউ গণনার জরুরী কাজে নিয়োজিত। আপনারা যেখানে আছেন ঠিক সেখানেই অপেক্ষা করুন, দয়া করে অনুমতি বিহীন ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করবেন না, কারণ এতে করে রাষ্ট্রিয় জরুরী কাজ; ঢেউ গণনার কাজে ব্যাঘাত ঘটতে পারে। আপনাকে ধন্যবাদ! এভাবে প্রতিদিন শত শত জাহাজ দাঁড়িয়ে থাকে অনুমতির অপেক্ষায়। লম্বা লাইনে অপেক্ষারত ক্যাপ্টেনগণ স্বশরীরে প্রতিনিধি পাঠাতে শুরু করলেন সদাশয় যুবক এর কাছে, যাতে তিনি ঢেউ গণনা কিঞ্চিত বন্ধ করে জাহাজ ভেতরে যাওয়ার অনুমতি প্রদানে সম্মত হয়। সযুবক পথের সন্ধান পেয়ে যায়। অতপর আপন জীবনে তিনি অঢেল সুখ আর সমৃদ্ধির পথে হাঁটতে শুরু করলেন। যুবকের আর কোনদিন মাইনে নেয়ার প্রয়োজন পড়ে নাই।

বিড়ম্বনা


লোকটা লাইনে আমার সামনেই দাঁড়িয়েছিল। চেহারার মধ্যে একটা রসিকতা ভাবও ছিল। প্রথমে ভাবতেই পারিনি লোকটা এমন কান্ড ঘটাতে পারে। বিপত্তি ঘটতে বেশী সময় লাগল না। লোকটা কাউন্টারে দুইটা টিকিট চাইতেই কাউন্টারের লোকটা বলল ‘‘দুইটা হবে না একটা নিয়া যান’’। খেঁকিয়ে উঠল লোকটা ‘‘কি বললা, আমি কি মিয়া তোমারে টেহা ছাড়া টিকেট দিতে কইছি? ছোট খাটো ঝগড়া শুরু হয়ে গেল। অবশ্য অন্য লোকজন এতে কান দিচ্ছে বলে মনে হচ্ছে না। কাউন্টারের লোকটাও কম যায় না। যেন ঝগড়া করার জন্য প্রস্তুত হয়েই ছিল। ‘‘আপনেরে দুইটা সিট দিয়া দিলে অন্যরা কী করব?’’ কাউটারের লোকটা চেঁচিয়ে উঠল। সাথে সাথে ফোঁস করে উঠল লোকটা, ''আমার সাথে যে যাইব সে কি আমার কান্দে কইরা যাইব?'' একটু এগিয়ে বললাম ‘‘চাচা, কে যাবে আপনার সাথে?’’ ‘‘তোমার চাচী, ভাতিজা।’’ লোকটা অত্যন্ত সরল ভাবে বলল। কাউন্টারে বললাম ‘‘ভাই টিকেট দুইটা দিয়া দেন, বুড়া মানুষ সাথে মহিলা আছে, শেষ পর্যন্ত লোকটা টিকেট দিয়ে দিল চাচা মিয়া চলে গেলেন। আমি টিকেট নিয়া চলে গেলাম অন্য দিকে। কিছুক্ষন পর ট্রেন আসল। শুরু হয়ে গেল ট্রেনে উঠা যুদ্ধ। যেন দুর্ভিক্ষে খাবারের বস্তা দেওয়া হচ্ছে। যাই হোক, মোটামুটি জীবিত অবস্থায় টেনে উঠলাম। ট্রেনে উঠে দ্বিতীয় যুদ্ধ শুরু হল। ধাক্কাধাক্কির মধ্যে আমাকে আর কষ্ট করে হাঁটতে হল না। এক সময় নিজেকে আবিষ্কার করলাম আমার সিটের সামনে। আপাদমস্তক এক ভদ্রলোক বসে আছেন আমার সিটে। কাউকেই পাত্তা দিচ্ছেন না। কিছু বললাম না। সামনের স্টেশন পর্যন্ত দাঁড়িয়েই থাকতে হল। অবশেষে লোকটা নামল । নড়েচড়ে বেশ আরাম করে বসলাম। একটু পরেই দেখি ঐ বুড়ো চাচা-আর চাচী। চাচী একদম কালো বোরকা পরা। চোখ দুইটা ছাড়া সবই ঢাকা।
-আরে চাচা, কই ছিলেন এতক্ষণ?
-আর কইয়োনা ভাতিজা। ভুল কইরা অন্য বগিতে উঠছিলাম। পরে টিটি এই খানে আইনা দিছে। আমার সিট কোনটা ভাতিজা দেহো তো।
তাদের সিট ছিল একদম আমার সামেন। চাচাকে দেখে আগেই বেশ আলাপ প্রিয় মনে হল। জিজ্ঞেস করলাম, ''কই যাবেন চাচা?'' চাচা হাসি মুখেই উত্তর দিল, '' যামু ঢাকা, বিমান বন্দর। আমার পোলা আইব বিদেশ থেইকা। তারে রিজাব করতে যামু ।'' প্রায় হেসেই ফেলেছিলাম। হাসিটা মুখে চেপে রেখে বললাম, ''চাচা রিজাব না , বলেন রিসিভ ।'' চাচা হাসতে হাসতে বলল, '' হ , রিসিভ আর রিজাভ একই কথা। মাদারসায় পরছি এর ইনজিরি কি আর জানি ।'' এভাবেই পুরো রাস্তায় চাচার সাথে কথা হল। এক সময় বিমান বন্দর রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছলাম। আমি নামলাম । চাচা-চাচিও নামলেন । এখানে হল আর এক বিপত্তি। চাচা ভাবলেন এটাই বিমান বন্দর। আমাকে বললেন “ভাতিজা, বিমানবন্দরে তো কোন বিমান দেখতাছি না আমরা ঠিক জায়গায় নামছি তো ? আমি বললাম, ''এটা হচ্ছে বিমান বন্দর রেলওয়ে স্টেশন। এখান থেকে বিমানবন্দর আপনাদের সিএনজি করে যেতে হবে ।'' চাচা ব্যাপারটা বুঝলেন কিন্তু তার আপত্তি “নাম বিমানবন্দর দিল কেন? ট্রেনবন্দর দিলে কোন সমস্যা আছিল ?'' আমি বললাম বিমান বন্দর তো কাছেই। এই কারনে হয়তো এই নাম। চাচা শেষ পর্যন্ত আমাকে ঘামিয়ে ছাড়লেন। মনে মনে ভাবলাম, আর বেশী কথা বললেই প্যাঁচাবে কথাকে। তাই বললাম, “চাচা চলেন আপনাদের সিএনজি তে উঠাইয়া দিই ।'' সিএনজি চলে গেল। যাক বাবা বাঁচা গেল। হাত দিয়ে কান দুইটা স্পর্শ করে এর অস্তিত্ব অনুভব করলাম। সিএনজি ওয়ালার কথা ভাবতেই মনে হল, “বেচারা সকালে কার মুখ দেখে যে ঘুম থেকে উঠেছিল?

আসুন, যারা প্রেম করতে পারি নাই, সকলে মিলে মুড়ি খাই!


স্বপ্ন আমার সত্যি হতে চলেছে!
কিছুদিন আগে তাপসী আপুর সাথে ফেসবুক চ্যাটিং এ ক্যাচাল করছিলাম! তাপসী আপুর সাথে ফেবু তেই পরিচয়। আপু অবশ্য আমার বান্ধবীর বান্ধবী।
সেদিন আমাকে প্রেম বিষয়ে কিছু টিপস দিচ্ছিল।

ফেসবুক চ্যাটিং-
আপুঃ তুই ভার্সিটির ৩য় বর্ষ শেষ করতে চলেছিস, এতদিনেও একটা মেয়েকে পটাতে পারলি না?
আমিঃ কি করবো, সবাই তো বুকড, কেউ খালি নেই! কি করবো কিছু একটা বলো।
আপুঃ শোন, যে মেয়েকে তোর খুব ভালো লাগবে, বুকের ভিতর ঘন্টা বেজে উঠবে, যার কষ্ট দেখে তুই কষ্ট পাবি,
যার সুখ দেখে তুই আনন্দ পাবি, তাকেই অফার করে দিবি।
(আপু তো জানে না, সবাইকে দেখেই আমার বুকের ভিতর ঘন্টা বেজে ওঠে!)

আমিঃ কি বলো, যাকে চিনি না, জানি না, তাকে কিভাবে বলবো, “আইলা ভিউ”
আপুঃ ভালোবাসতে হলে চেনা-জানা লাগে না, প্রেম হয়ে গেলে সব জানতে পারবা! ওতো ন্যাকা সাজতে হবে না!
আমিঃ আমার দ্বারা এসব হবে না। কোনো অপরিচিত মেয়েকে আমি বলতে পারবো না।
আপুঃ তাইলে, মুড়ি খা!
আমিঃ মুড়ি তো আমার কাছে নাই, এক বস্তা পাঠিয়ে দাও!
(চ্যাট অফ)


অবশেষে সিদ্ধান্ত নিলাম, প্রেম করার থেকে মুড়ি খাওয়ায় বেটার!

আজ শুনলাম, গ্রামের বাড়ি থেকে মা আমার জন্য মুড়ি আর খেজুরের পাটালি গুড় (দানাদার, শক্ত) পাঠাচ্ছে! শুনেই খুশিতে আটখানা হব কি ষোলখানা হয়ে গেলুম! ভাবছি, বিয়ের আগ পর্যন্ত মুড়ি ই খেয়ে যামু! ওইসব পেরেম-টেরেম কইরা কাম নায়!

আসুন, যারা আমার মত প্রেম করতে পারেন নাই, সকলে মিলে মুড়ি খাই!