শুক্রবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১২

নিজে জানুন অন্যকে জানান

পরিশোধন না করে ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই পানি ভরা হচ্ছে প্লাস্টিকের জারে। জারের মুখ কর্ক-বন্দী করে নাম দেওয়া হয়েছে ‘ফিল্টার পানি’। বিশুদ্ধ দাবি করে সেই পানি পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে বাসাবাড়ি, দোকানপাট ও অফিস-আদালতে। তথাকথিত বিশুদ্ধ পানিভর্তি জারটির গায়ে নেই কোনো লেবেল, এমনকি উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ। অপরিচ্ছন্ন ও নোংরা পরিবেশে এসব পানি জারভর্তি করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।মানুষের জীবন রক্ষাকারী পানি নিয়ে এই ব্যবসার জন্য প্রতিষ্ঠানগুলো পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা (বিএসটিআই) থেকে কোনো অনুমোদন নেয়নি। এমনকি ওই সব প্রতিষ্ঠানে নেই কোনো রসায়নবিদ।
বিএসটিআই ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলে, কতগুলো নিয়ম মেনে জারে পানিভর্তি করে বিক্রি করা যেতে পারে। সে জন্য প্রথমত বিএসটিআইয়ের অনুমোদন থাকতে হবে। একজন রসায়নবিদ ও পরিচ্ছন্ন কর্মী থাকতে হবে। যেসব কর্মী জারে পানি ভর্তি করবেন, তাঁদের সুস্বাস্থ্যের সনদ থাকতে হবে। লেবেল, উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ উল্লেখ করতে হবে।
পানি ব্যাকটেরিয়ামুক্ত কি না তা নির্ণয়ের জন্য প্রশিক্ষিত কোনো রসায়নবিদ এসব প্রতিষ্ঠানের একটিতেও নেই। ঘরে বসেই নলকূপ ও পানির কল থেকে পানি নিয়ে সাধারণ মানের একটি ফিল্টারের মাধ্যমে জারে ভর্তি করা হয়।বেকারি, ফাস্টফুডের দোকান, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে চাহিদামতো পানি এসব প্রতিষ্ঠান থেকে সরবরাহ করা হয়। ২০ লিটার পানিভর্তি একেকটি জারের দাম ৫০ টাকা। ওই পানি গ্লাসপ্রতি দুই টাকা দরে বিক্রি করা হয়। আর আমরা অনায়াসে এই পানি দেনের পর দিন খেয়ে যাচ্ছি।(cp)

এই পোস্ট দিয়ে যদি আমি একটি লোককে সচেতন করতে পারি তবে পোস্টটি স্বার্থক হবে।
পরিশোধন না করে ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই পানি ভরা হচ্ছে প্লাস্টিকের জারে। জারের মুখ কর্ক-বন্দী করে নাম দেওয়া হয়েছে ‘ফিল্টার পানি’। বিশুদ্ধ দাবি করে সেই পানি পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে বাসাবাড়ি, দোকানপাট ও অফিস-আদালতে। তথাকথিত বিশুদ্ধ পানিভর্তি জারটির গায়ে নেই কোনো লেবেল, এমনকি উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ। অপরিচ্ছন্ন ও নোংরা পরিবেশে এসব পানি জারভর্তি করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।মানুষের জীবন রক্ষাকারী পানি নিয়ে এই ব্যবসার জন্য প্রতিষ্ঠানগুলো পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা (বিএসটিআই) থেকে কোনো অনুমোদন নেয়নি। এমনকি ওই সব প্রতিষ্ঠানে নেই কোনো রসায়নবিদ।
বিএসটিআই ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলে, কতগুলো নিয়ম মেনে জারে পানিভর্তি করে বিক্রি করা যেতে পারে। সে জন্য প্রথমত বিএসটিআইয়ের অনুমোদন থাকতে হবে। একজন রসায়নবিদ ও পরিচ্ছন্ন কর্মী থাকতে হবে। যেসব কর্মী জারে পানি ভর্তি করবেন, তাঁদের সুস্বাস্থ্যের সনদ থাকতে হবে। লেবেল, উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ উল্লেখ করতে হবে।
পানি ব্যাকটেরিয়ামুক্ত কি না তা নির্ণয়ের জন্য প্রশিক্ষিত কোনো রসায়নবিদ এসব প্রতিষ্ঠানের একটিতেও নেই। ঘরে বসেই নলকূপ ও পানির কল থেকে পানি নিয়ে সাধারণ মানের একটি ফিল্টারের মাধ্যমে জারে ভর্তি করা হয়।বেকারি, ফাস্টফুডের দোকান, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে চাহিদামতো পানি এসব প্রতিষ্ঠান থেকে সরবরাহ করা হয়। ২০ লিটার পানিভর্তি একেকটি জারের দাম ৫০ টাকা। ওই পানি গ্লাসপ্রতি দুই টাকা দরে বিক্রি করা হয়। আর আমরা অনায়াসে এই পানি দেনের পর দিন খেয়ে যাচ্ছি।(cp)

এই পোস্ট দিয়ে যদি আমি একটি লোককে সচেতন করতে পারি তবে পোস্টটি স্বার্থক হবে।